আমি বড় একা ,তাই বলএ কি থেমে থাকব।,না....আমি প্রতিযোগিতা করব সকলের সাথে মালে কলতে চাই...
আমি মনে করি সংসার সুখের হয় পুরুষের গুনে::
বিয়ের পর মেয়েরা বাবা ,মা ,ভাই ,বোন ,বন্ধু -বান্ধব ... এমনকি নিজ সন্তানের চেয়ে ও বেশি ভালবাসে তার স্বামীকে । এর প্রমাণ আমাদের চারপাশে একটা দুইটা নয় হাজার হাজার আছে ।
আমার পরিচিত এক বড় বোন ভালবেসে বিয়ে করেছিল পরিবারের অমতে, রোজ রাতে সে ছেলে মদ খেয়ে বাসায় ফিরে , মাঝেমধ্যে বউকে পিটায় । একদিন তার বাবা মা তাকে বাসায় ডেকে এনে বোঝাচ্ছিল যেন ওই ছেলেকে ছেড়ে চলে আসে । এখনো অনেক ভালো ভালো ছেলে তাকে বিয়ে করতে এক পায়ে খাড়া । আপু কোন উওর দিচ্ছিল না ...বারবার ঘড়ি দেখছিল ।রাত এগারোটা বাজতেই বলল আমি চলে যাচ্ছি ও আবার বাসায় একা থাকতে পারে না ।
এই হল বাঙালি নারীদের স্বামীর প্রতি ভালবাসার নমুনা। যাই হোক কথা সেটা না কথা হল ভাইয়েরা যদি একটু সচেতন হন তাহলে ই আপনার সংসারে শান্তি ।
যে আপনাকে সবচেয়ে বেশি ভালবাসে তাকে খুব অল্পতেই খুশি করা যায় । আসুন বউকে কে খুশি রাখার কিছু তথ্য দেই ...
আপনার স্ত্রী তো আপনার সংসারের জন্য ই খেটে মরছে , একদিন অফিস থেকে ফিরে তাকে বলুন না আমার বউটা কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেল । সোফায় বসিয়ে একগ্লাস পানি খেতে দিন তাকে । তার চোখেমুখের দিকে তাকান । পার্থক্য টা নিজেই বুঝবেন ।
যে রাতজেগে আপনার সাথে বার্সেলোনার খেলা দেখে বিন্দুমাত্র না বুঝেই তার সাথে বসে দেখুন না কদিন স্টার জলসার ' কিরণমালা '।
প্রতিদিন সকালে নাস্তা বানানো , বাচ্চাকে স্কুলের জন্য রেডি করা , স্কুলে দিয়ে এসে আপনার নাস্তা দেয়া , অফিসের জিনিসপত্র এগিয়ে দেয়া এসব করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছে হয়ত আপনার স্ত্রী। সংসার বা বাচ্চা কোনটাই তো তার একার নয় ।সপ্তাহে দুদিন একটু আগে ঘুম থেকে উঠে দিয়ে আসুন না বাচ্চাকে তার স্কুলে ।খুশি হবে বাচ্চা ও বাচ্চার মা দুজনেই ।
আপনার হয়ত ঘুরে ঘুরে কেনাকাটা করা পছন্দ নয় তাই শপিং এর টাকা দিয়ে দেন তাকে ।যে দিনরাত কষ্ট করে আপনাদের খুশি রাখতে ব্যস্ত কষ্ট করে যান না মাঝেমধ্যে শপিং এ তাকে খুশি করতে ।
ছোটখাট অসুখ হলে স্ত্রীকে ডাক্তারের কাছে একা না পাঠিয়ে আপনি ই তাকে নিয়ে যান । তাকে একটু যত্ন করুন । ওষুধ খাওয়ার সময় ফোন করে করে তাকে মনে করিয়ে দিন ।
অনেকে আছেন বউকে প্রচণ্ড ভালবাসেন কিন্তু কারো সামনে তা প্রকাশ করতে চান না । আমি বউকে ডমিনেট করি সেটাই হয়ত বাইরে প্রকাশ করতে ভালবাসেন । ক্ষতি কি লোকে যদি জানে আপনি তার ইচ্ছার মূল্যায়ণ করেন , তাকে ভালবাসেন ।
আপনার স্ত্রী হয়ত আপনার জন্য কোন নতুন কোন ডিশ রান্না করল লবণ না হয় একটু কম ই হোল তাতে কি বাড়তি লবণ যোগ করে... বলে দেখুন আজকের রান্না টা স্পেশাল ছিল, তার উচ্ছ্বাসিত হাসি দেখে কি আপনার একটু ও ভাল লাগবে না ?
ছুটির দিন বাসায় বসে টিভি দেখে বা পেপার পড়ে সময় কাটাচ্ছেন । আপনার প্রিয়তমা হয়ত একা হাতে সব সামলাতে পারছে না রান্নার দেরি হচ্ছে ...কিচেনে গিয়ে একটু সাহায্যে করুন না তাকে , স্ত্রীর চোখে ছোট নয় বরং অনেক গর্ব করে ই সে এ ব্যাপারটি লোকজনকে বলবে।
এমন কোন নারী খুজে পাওয়া কঠিন যে কিনা ফুল পছন্দ করে না , মাঝেমধ্যে কিছু ফুল নিয়ে বাসায় যান , দেখবেন সামান্য জিনিসে কত খুশি হবেন তিনি ।
দুজনেই জব করেন বাসায় কাজের লোক নেই , অথচ বাসায় আসার পর আপনি বসে যান টিভি দেখতে আর আপনার স্ত্রী যায় কিচেনে চা বানাতে । কষ্ট করে মাঝেমধ্যে আপনি নিজেই বানিয়ে আনুন না দুকাপ চা , বসে টিভি দেখুন না একসাথে ।
এ অভ্যাসগুলো করুন আর দেখুন তাকে কত সুখি মনে হয় । কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে । রমণীকে সুখে রাখুন নিজে ও সুখে থাকবেন ।
আমি মনে করি সংসার সুখের হয় পুরুষের গুনে::
বিয়ের পর মেয়েরা বাবা ,মা ,ভাই ,বোন ,বন্ধু -বান্ধব ... এমনকি নিজ সন্তানের চেয়ে ও বেশি ভালবাসে তার স্বামীকে । এর প্রমাণ আমাদের চারপাশে একটা দুইটা নয় হাজার হাজার আছে ।
আমার পরিচিত এক বড় বোন ভালবেসে বিয়ে করেছিল পরিবারের অমতে, রোজ রাতে সে ছেলে মদ খেয়ে বাসায় ফিরে , মাঝেমধ্যে বউকে পিটায় । একদিন তার বাবা মা তাকে বাসায় ডেকে এনে বোঝাচ্ছিল যেন ওই ছেলেকে ছেড়ে চলে আসে । এখনো অনেক ভালো ভালো ছেলে তাকে বিয়ে করতে এক পায়ে খাড়া । আপু কোন উওর দিচ্ছিল না ...বারবার ঘড়ি দেখছিল ।রাত এগারোটা বাজতেই বলল আমি চলে যাচ্ছি ও আবার বাসায় একা থাকতে পারে না ।
এই হল বাঙালি নারীদের স্বামীর প্রতি ভালবাসার নমুনা। যাই হোক কথা সেটা না কথা হল ভাইয়েরা যদি একটু সচেতন হন তাহলে ই আপনার সংসারে শান্তি ।
যে আপনাকে সবচেয়ে বেশি ভালবাসে তাকে খুব অল্পতেই খুশি করা যায় । আসুন বউকে কে খুশি রাখার কিছু তথ্য দেই ...
আপনার স্ত্রী তো আপনার সংসারের জন্য ই খেটে মরছে , একদিন অফিস থেকে ফিরে তাকে বলুন না আমার বউটা কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেল । সোফায় বসিয়ে একগ্লাস পানি খেতে দিন তাকে । তার চোখেমুখের দিকে তাকান । পার্থক্য টা নিজেই বুঝবেন ।
যে রাতজেগে আপনার সাথে বার্সেলোনার খেলা দেখে বিন্দুমাত্র না বুঝেই তার সাথে বসে দেখুন না কদিন স্টার জলসার ' কিরণমালা '।
প্রতিদিন সকালে নাস্তা বানানো , বাচ্চাকে স্কুলের জন্য রেডি করা , স্কুলে দিয়ে এসে আপনার নাস্তা দেয়া , অফিসের জিনিসপত্র এগিয়ে দেয়া এসব করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছে হয়ত আপনার স্ত্রী। সংসার বা বাচ্চা কোনটাই তো তার একার নয় ।সপ্তাহে দুদিন একটু আগে ঘুম থেকে উঠে দিয়ে আসুন না বাচ্চাকে তার স্কুলে ।খুশি হবে বাচ্চা ও বাচ্চার মা দুজনেই ।
আপনার হয়ত ঘুরে ঘুরে কেনাকাটা করা পছন্দ নয় তাই শপিং এর টাকা দিয়ে দেন তাকে ।যে দিনরাত কষ্ট করে আপনাদের খুশি রাখতে ব্যস্ত কষ্ট করে যান না মাঝেমধ্যে শপিং এ তাকে খুশি করতে ।
ছোটখাট অসুখ হলে স্ত্রীকে ডাক্তারের কাছে একা না পাঠিয়ে আপনি ই তাকে নিয়ে যান । তাকে একটু যত্ন করুন । ওষুধ খাওয়ার সময় ফোন করে করে তাকে মনে করিয়ে দিন ।
অনেকে আছেন বউকে প্রচণ্ড ভালবাসেন কিন্তু কারো সামনে তা প্রকাশ করতে চান না । আমি বউকে ডমিনেট করি সেটাই হয়ত বাইরে প্রকাশ করতে ভালবাসেন । ক্ষতি কি লোকে যদি জানে আপনি তার ইচ্ছার মূল্যায়ণ করেন , তাকে ভালবাসেন ।
আপনার স্ত্রী হয়ত আপনার জন্য কোন নতুন কোন ডিশ রান্না করল লবণ না হয় একটু কম ই হোল তাতে কি বাড়তি লবণ যোগ করে... বলে দেখুন আজকের রান্না টা স্পেশাল ছিল, তার উচ্ছ্বাসিত হাসি দেখে কি আপনার একটু ও ভাল লাগবে না ?
ছুটির দিন বাসায় বসে টিভি দেখে বা পেপার পড়ে সময় কাটাচ্ছেন । আপনার প্রিয়তমা হয়ত একা হাতে সব সামলাতে পারছে না রান্নার দেরি হচ্ছে ...কিচেনে গিয়ে একটু সাহায্যে করুন না তাকে , স্ত্রীর চোখে ছোট নয় বরং অনেক গর্ব করে ই সে এ ব্যাপারটি লোকজনকে বলবে।
এমন কোন নারী খুজে পাওয়া কঠিন যে কিনা ফুল পছন্দ করে না , মাঝেমধ্যে কিছু ফুল নিয়ে বাসায় যান , দেখবেন সামান্য জিনিসে কত খুশি হবেন তিনি ।
দুজনেই জব করেন বাসায় কাজের লোক নেই , অথচ বাসায় আসার পর আপনি বসে যান টিভি দেখতে আর আপনার স্ত্রী যায় কিচেনে চা বানাতে । কষ্ট করে মাঝেমধ্যে আপনি নিজেই বানিয়ে আনুন না দুকাপ চা , বসে টিভি দেখুন না একসাথে ।
এ অভ্যাসগুলো করুন আর দেখুন তাকে কত সুখি মনে হয় । কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে । রমণীকে সুখে রাখুন নিজে ও সুখে থাকবেন ।
No comments:
Post a Comment